
Meril Celebrates the Beauty of Amar Bangladesh
Published at : December 20, 2021
উৎসবের দিনগুলো একাই পালন করে লরা, এই পৃথিবীতে আপন কেউ নেই তার। বিদেশের এক ডরমেটরিতে এই সত্যটা জানতে পারে তার রুমমেট বাংলাদেশি মেয়ে জুঁই। মা-বাবা হারা বিদেশিনীর প্রতি অদ্ভুত মায়া হয় জুঁইয়ের, তাই লরাকে পহেলা বৈশাখ দেখাতে দেশে নিয়ে আসে। বাংলার রূপ-বৈচিত্র্য দেখে বিস্মিত হয় লরা, একসময় জুঁইকে সাথে নিয়ে বেড়িয়ে পড়ে পুরো বাংলাদেশ দেখতে। জঙ্গল, পাহাড় চা-বাগান, সমুদ্র, নানান খাবার, বিয়ে বাড়ি, বাউল গান, সর্বোপরি বাংলার সৌন্দর্য, মানুষের আতিথেয়তা, খাবারের স্বাদ মুগ্ধ করে লরাকে। সাকরাইন উৎসবে আলো আঁধারির মাঝে দাঁড়িয়ে লরার মনে হয়, বাংলার স্বাদকে সে কখনও ভুলতে পারবে না। আবার বিস্তৃত সমুদ্রের সামনে দাঁড়িয়ে মনে হয়, এটাই তার বাড়ি, এটাই তার ঠিকানা।
এমনই একটি গল্প নিয়ে মেরিল-রাঁধুনী’র উদ্যোগে, সান কমিউনিকেশনস লিমিটেডের নির্মাণে তৈরি হয়েছে ‘আমার বাংলাদেশ’। এটি নির্মাণের উদ্দেশ্য, বাংলাদেশের রূপচিত্র ও পর্যটনকে বিশ্বের সামনে আকর্ষণীয়ভাবে তুলে ধরা। এই গল্পের পরতে পরতে রয়েছে লোকসংগীতের আধ্যাত্মিকতা, যা দর্শকদের করবে মন্ত্রমুগ্ধ।
জুঁই চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিদ্রা দে নেহা আর লরা চরিত্রে ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স ডবসন। নেহা জানান, ‘এটি শুধু একটা গতানুগতিক ট্র্যাভেল ভিডিও নয়, আমাদের দেশটা কত সুন্দর, মানুষ কত আন্তরিক তা নতুন করে জানা যাবে ভিডিও দুটি দেখে। শ্যুটিং করতে গিয়ে আমি নতুন করে বাংলাদেশের প্রেমে পড়েছি।’
অ্যালেক্স বলেন, ‘বাংলাদেশে এটাই আমার প্রথম আসা। আমি একজন থিয়েটার কর্মী। কাজটা দারুণ চ্যালেঞ্জিং ছিল আমার জন্য। আসলে একবারও মনে হয়নি অভিনয় করছি। কারণ এদেশের মানুষ, প্রকৃতির সাথে আমিও মিশে গেছি। বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার সময় সত্যিই অনেক কষ্ট হয়েছে।’
এমনই একটি গল্প নিয়ে মেরিল-রাঁধুনী’র উদ্যোগে, সান কমিউনিকেশনস লিমিটেডের নির্মাণে তৈরি হয়েছে ‘আমার বাংলাদেশ’। এটি নির্মাণের উদ্দেশ্য, বাংলাদেশের রূপচিত্র ও পর্যটনকে বিশ্বের সামনে আকর্ষণীয়ভাবে তুলে ধরা। এই গল্পের পরতে পরতে রয়েছে লোকসংগীতের আধ্যাত্মিকতা, যা দর্শকদের করবে মন্ত্রমুগ্ধ।
জুঁই চরিত্রে অভিনয় করেছেন নিদ্রা দে নেহা আর লরা চরিত্রে ইংল্যান্ডের অ্যালেক্স ডবসন। নেহা জানান, ‘এটি শুধু একটা গতানুগতিক ট্র্যাভেল ভিডিও নয়, আমাদের দেশটা কত সুন্দর, মানুষ কত আন্তরিক তা নতুন করে জানা যাবে ভিডিও দুটি দেখে। শ্যুটিং করতে গিয়ে আমি নতুন করে বাংলাদেশের প্রেমে পড়েছি।’
অ্যালেক্স বলেন, ‘বাংলাদেশে এটাই আমার প্রথম আসা। আমি একজন থিয়েটার কর্মী। কাজটা দারুণ চ্যালেঞ্জিং ছিল আমার জন্য। আসলে একবারও মনে হয়নি অভিনয় করছি। কারণ এদেশের মানুষ, প্রকৃতির সাথে আমিও মিশে গেছি। বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার সময় সত্যিই অনেক কষ্ট হয়েছে।’

MerilCelebratesBeauty